সুজিত কুমার চক্রবর্তী, নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) সংবাদদাতাঃ জেলার নাসিরনগর উপজেলায় মৎস্য সংরক্ষণ আইন বাস্তবায়নের লক্ষে ১৫ অক্টোবর বিকাল ৪ ঘটিকায় থেকে রাত্র ১ টায় পর্যন্ত নদীতে নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ১ম শ্রেণী ম্যাজিস্ট্রেট আজগর আলী মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে কারেন্ট ও ইলিশ জাল জব্দ এবং ১০ জন জেলেকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
নাসিরনগর উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য অধিদপ্তরের উদ্যোগে মৎস্য সংরক্ষণ আইন বাস্তবায়নের জন্য লংগন, ধলেশ্বরী, মেঘনা নদীতে মোবাইল কোর্টে বিকাল ৪টা থেকে রাত ১ টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে অবৈধ জাল (কারেন্ট ও ইলিশ জাল) দিয়ে মাছ ধরার দায়ে গোয়ালনগর ইউনিয়নের ভিটাডুবী গ্রামের ১। নারায়ন দাস পিতাঃ আকালী দাস ২। হিরালাল দাস পিতাঃ নারোদ দাস ৩। সতীশ দাস পিতাঃ ধীরেন দাস , চাতলপাড় ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামের ৪।শিশন মিয়া পিতাঃ শুক্কুর মিয়া ৫। কাসেম মিয়া পিতাঃ অহিদ মিয়া ৬। কাঞ্চন মিয়া পিতাঃ হিরন মিয়া । ফকিরদিয়া গ্রামের ৭। মোহাম্মদ মিয়া পিতাঃ মমতাজ মিয়া, কাঠালকান্দি গ্রামের ৮। মোবারক মিয়া পিতাঃ রেহান মিয়া। বাজিতপুরের বাহেরবালী গ্রামের ৯। মোঃ জালাল মিয়া পিতাঃ আঃ কাদির, পুরাচান্দা গ্রামের ১০। জুয়েল মিয়া পিতাঃ আঃ রশিদ এর নিকট থেকে মোট ১ লক্ষ মিটার কারেন্ট ও ইলিশ জাল জব্দ করেন এবং অবৈধ জাল দিয়ে মাছ ধরার অপরাধে প্রত্যেককে ২ (দুই) হাজার করে মোট ২০(বিশ) হাজার টাকা জরিমানা করেন। মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ১ম ম্যাজিস্ট্রেট আজগর আলী। মোবাইল কোর্ট পরিচালনার সময় সাথে ছিলেন, উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ সুমন ভৌমিক, কৃষি কর্মকর্তা মোঃ আনিছুজ্জামান, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা দেওয়ান মোঃ নজরুল ইসলাম, ইউ আর সি ইনষ্ট্রাক্টর মোঃ শাহাজান, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মাতুব্বর রফিকুল ইসলাম সহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ। মোবাইল কোর্ট পরিচালনার পর জব্দকৃত অবৈধ জাল আগুনে পুড়ানো হয়।
Copyright © 2023 সময়কাল নিউজ | Design & Developed By: ZamZam Graphics